Tuesday, March 31, 2015

   Damien Kelly shows a way to master the exercise basics and acquire your fitness not off course for the year ahead.
Top ten fitness tips


Not sure what you
 http://www.freedigitalphotos.net/images/category-images/281.jpg
                                                                           A healthy style will assist you thrive throughout your life. creating healthy decisions isn\'t simple, however. It is onerous to seek out the time and energy to exercise frequently or prepare healthy meals. However, your efforts
http://images.outbrain.com/imageserver/v2/s/MZ2Y/a/11TjNm/2P2Ad/1TP2/11TjNm-q4A-200x146.jpg   Cancer is one amongst those diseases that loom over a decent majority of the population. It may be avoided, however there ar circumstances on the far side our management

Monday, March 30, 2015

                         https://fitnessbd.files.wordpress.com/2014/01/chick_veg.jpg                                       
যারা নিয়মিত বাজারে যান বা রাস্তায় বাজার দেখেন, তারা হয়তো ভাবেন কত সুন্দর তাজা তাজা সবজি! ইস যদি মজাদার ও স্বাস্থ্যসম্মত কোনো রেসিপি পেতাম!তাই না?
আপনাদের জন্য তাই মজাদার শীতের সবজি দিয়ে মুরগির একটি স্বাস্থ্যসম্মত রেসিপি নিয়ে এসেছি| যা ঝটপট তৈরী করা যায়|
আমরা সবাই জানি সবজি খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য কত উপকারী| সবজিতে আছে নানান রকম ভিটামিন ও মিনারেলস| যা নানান রকম রোগ প্রতিরোধ করে| তাই প্রতিদিন অবশ্যই অনেক রঙের সবজি খেতে হবে| পুস্টিবিদেরা বলেন প্রতিদিন ৫ রঙের সবজি খেলে  বিভিন্ন রোগ শোক থেকে মুক্ত থাকা যাবে|
অনেকেই আমাকে প্রশ্ন করেন যে, রাতে কি খাবেন| বিশেষ করে যারা ওজন কমাতে চান, তারা| আমি তাদের বলি– রাতে হালকা তেল মশলা দিয়ে রাঁধা সবজি খেতে| কারণ সবজিতে আছে প্রচুর আঁশ, যা পেট ভরায়, রাতের ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করে, কম ক্ষুধা লাগায় আর কম ক্যালরি থাকায় রাতের জন্য ভালো| কারণ রাতে সবচাইতে হালকা খাবার খেতে হয় | রাতে খাওয়ার পরে সাধারনত তেমন কাজ করা হয়না| তাই বেশি ক্যালরির খাবার না খাওয়াই ভালো | ©fitnessbd.net
নিচে রেসিপিটি বিস্তারিত দেয়া হলো:
উপকরণ :
বিভিন্ন রকমের শীতের সবজি(ফুলকপি, বাঁধাকপি, পেপে,গাজর, বেবিকর্ন, সিম, মটরশুটি)কিউব করে কাটা –চার কাপ
মুরগির হাঁড় ছাড়া মাংশ –এক কাপ
পেঁয়াজ পাতা লম্বা করে কাঁটা –এক কাপ
আদা বাঁটা –এক চা চামচ
রসুন বাঁটা — এক চা চামচ
গোল মরিচ- ১/২ চা চামচ
প্যাপরিকা পাউডার –এক টেবিল চামচ
সয়া সস –এক টেবিল চামচ
লেবুর রস—এক টেবিল চামচ
জলপাই তেল ও লবন পরিমানমত |
প্রণালী :
মুরগির মাংশ ছোট/কুচি করে কাটুন| তারপর আদা বাটা, রসুন বাটা, সয়া সস, লবন,লেবুর রস ও গোল মরিচ দিয়ে মেরিনেট করে রাখুন ১/২ ঘন্টা|
প্যানে তেল গরম করুন|  পেয়াজ পাতা দিন, দুই মিনিট হালকা আঁচে ভাজুন| এবার মেরিনেট করা মুরগি দিন| কিছুক্ষণ মধ্যম আঁচে ভাজুন|মুরগি সিদ্ধ হলে, নেড়ে চেড়ে সবজি দিন| ভাজুন| সবজি সিদ্ধ হবার জন্যে পানি দিতে পারেন খুবই অল্প| সবজি সিদ্ধ হলে লবন ও প্যাপরিকা দিন| নেড়ে চেড়ে, লেবুর রস দিয়ে নামান| নামানোর আগে ধনেপাতা বা কাঁচা মরিচ দিতে পারেন| সবজি খুব বেশি সিদ্ধ হয়ে নরম করার দরকার নেই|হালকা কচকচে থাকলে খেতে ভালো লাগবে| চাইলে শশা, টমেটো,ক্যাপসিকাম ইত্যাদি ওপরে দিয়ে পরিবেশন করতে পারেন|
অনেকে এই রেসিপিটি রাঁধতে, সবজি আগে সিদ্ধ করে নেন| কিন্তু সবজি সিদ্ধ করে পানি ফেলে দিলে সবজির ভিটামিন পানির সাথে চলে যায়|তাই এটি রান্নার সময়ই এমনভাবে রাঁধতে হবে যেনো সবজির সিদ্ধ করা পানি ফেলে দিতে না হয়| তাছাড়া, কম সময়ে উচ্চ তাপে সবজি রাঁধলে সবজির ভিটামিন নষ্ট হয় না| আর সবজি কাটার সাথে সাথেই রান্না করতে হবে|তাহলে সবজির ভিটামিনের গুনাগুন অক্ষুন্ন থাকবে|
খাদ্যশক্তি বিচারে গরুর দুধ ও মায়ের দুধে সমতা থাকলেও পুষ্টিগুণ বিচারে রয়েছে বিস্তর পার্থক্য।
  • গরুর দুধে শ্বেতসার বা ল্যাকটোজের মান প্রতি ডেসিলিটার ৪.৭ গ্রাম, মায়ের দুধে যা ৭.১ গ্রাম। মায়ের দুধের এ ল্যাকটোজ অন্ত্র থেকে ক্যালসিয়াম শোষণ করে নবজাত ও অল্পবয়সী শিশুর দেহ-অস্থি মজবুত করতে সহায়তা করে; সাহায্য করে গ্যালাকটোলিপিড তৈরির মাধ্যমে মস্তিষ্ককোষের বৃদ্ধি ও বিকাশ সাধনে। শিশু হয় বুদ্ধিমান ও স্বাস্থ্যবান।
  • গরুর দুধে আমিষ বা প্রোটিনের পরিমাণ খুব বেশি, যা প্রতি ডেসিলিটারে ৩.১ গ্রাম। এতে আছে ক্যাসিনের আধিক্য। আছে বিটা ল্যাকটোগ্লোবিনের উপস্থিতি। ফলে গরুর দুধ পানরত শিশু অ্যাকজিমা, আন্ত্রিক প্রদাহ ও মলে রক্তক্ষরণের সমস্যায় ভোগে। মায়ের দুধে প্রোটিন প্রতি ডেসিলিটারে ১.০৬ গ্রাম, শিশুর প্রয়োজনমতোই স্বাভাবিক।
  • গরুর দুধে চর্বি আছে প্রতি ডেসিলিটারে ৩.৮ গ্রাম, পরিমাণে তা মায়ের দুধের চেয়ে কম। আর নেই অতিজরুরি ফ্যাটি এসিড, যা শিশুর মস্তিষ্কের বৃদ্ধি বিকাশের জন্য একান্ত জরুরি।
  • গরুর দুধে সোডিয়ামের মাত্রা প্রতি ডেসিলিটারে ০.৭৭ গ্রাম, যা মায়ের দুধের চার গুণেরও বেশি। ক্যালসিয়াম ০.৪ গুণ, পটাশিয়াম ৩ গুণ ও ফসফরাস প্রায় সাড়ে ৬ গুণেরও বেশি। শুধু প্রয়োজনীয় জিংক ছাড়া অন্যান্য খনিজ পদার্থ, যেমন ম্যাগনেশিয়াম প্রভৃতি আছে বেশি মাত্রায়। এক বছরের কম বয়সী শিশুকে গরুর দুধ খাওয়ানো হলে এই অতিরিক্ত মাত্রার আমিষ ও খনিজ পদার্থ নিষ্কাশনে কিডনি বহু বিপত্তির সম্মুখীন হয়। গরুর দুধে অল্পবয়সী শিশুতে শোষিত হওয়ার মতো আয়রন কম পরিমাণে থাকে। ফলে এ বয়সে গরুর দুধ পানরত শিশু রক্তস্বল্পতার শিকার হয়।
  • গরুর দুধে কমবয়সী শিশুর জন্য প্রয়োজনীয় ‘এ’ ও ‘সি’ ভিটামিন আছে কম মাত্রায়, আর কম মাত্রায় আছে ভিটামিন ‘ই’। শিশুকে মায়ের দুধ না দিলে গরুর দুধে নির্ভরশীল শিশুর ভিটামিনের স্বল্পতাজনিত অসুখ, যেমন রাতকানা, স্কার্ভি প্রভৃতি হতে পারে।
  • মায়ের দুধে শিশুর জন্য রোগপ্রতিরোধক যে শক্তিকাঠামো মজুদ আছে, যেমন ইমিউনোগ্লোবিউলিন ও লিউকোমাইট, ম্যাকোনেজ, নিউট্রোফিল, যা নেই গরুর দুধে। তাই গরুর দুধ পানে নির্ভরশীল শিশু সহজে রোগে আক্রান্ত হয়।

Saturday, March 28, 2015

Sex Problem Solution of Bangladesh
       ছেলেরা সেক্স সম্পর্কে অনেক মুভি দেখে, বই পড়ে। এছাড়া অনেক ছেলেরই অনেক মেয়ের সাথে সেক্স করার অভিজ্ঞতা থাকে। মোট কথা একজন ছেলের সেক্স সম্পর্কে একটা মোটামুটি ধারনা আছে। এবং অনেকেই মনে করে যে সে সেক্স নিয়ে সব জানে। পর্ণ দেখে অনেকেই মনে করে সে চাইলেই সেক্স করতে পারবে, এবং একটা মেয়েকে সম্পূর্ণ স্যাটিসফাই করতে পারবে। ব্লু ফিল্ম, পর্ণ এগুলো থেকে আমরা অনেক কিছু জানি সত্যি, কিন্তু তার সাথে যে বাস্তব জীবনের অনেক তফাত তাও সবাই কোন না কোন সময় টের পেয়েছি। আর ছেলেদের আত্মবিশ্বাসের কারণেই হোক আর পর্ণ থেকে জ্ঞান লাভের কারণেই হোক, তারা সেক্স করার সময় কিছু ভুল করে থাকে প্রায়ই। এসব কিছু সাধারণ সেক্স ভুলের কথা বলা হল।
আপনি জানেন সে কি চায়: অনেক ছেলেই মনে করে সে জানে তার পার্টনার কি চায়। অনেকেই আগে অনেক মেয়ের সাথে শোয়ার কারনে অনেক অভিজ্ঞতা সম্পন্ন হয়ে ভাবে যে তার জন্য মেয়েদের হ্যান্ডেল করা কোন ব্যপার না। সে চাইলেই একটা মেয়েকে অর্গাসোম দিতে পারে, এবং তার বিশেষ জায়গা গুলো স্পর্শ করে তাকে অনেক বেশি হর্নি করে দিতে পারে। পর্ণ দেখে পরিপক্ক হয়েও অনেকে তা ভাবে। তবে আসল কথা হল, প্রত্যেকটা মেয়ের সেক্সুয়ালিটি অন্য মেয়েদের থেকে আলাদা। তাই অন্য মেয়েদের সাথে তুলনা করে কোন মেয়ের টার্ন অন পয়েন্ট গুলো বোঝা যায় না। তাকে সময় দিয়ে বুঝতে হয়। অনেক মেয়েই লাজুক হয় এসব ব্যাপারে , তাই কখনওই বলে না তারা কি চায়। সে ক্ষেত্রে সেক্সের সময় তার মুখের এক্সপ্রেশন, কর্মকান্ড দেখে প্রত্যেকটা মেয়েকেই আলাদা করে বুঝে নিতে হয়।
সে যা চায় সব আপনার আছে: বেশির ভাগ ছেলেই মনে করে যে একটা মেয়েকে স্যাটিসফাই করার ক্ষমতা তার আছে। কিন্তু এমন অনেক মেয়ে আছে যারা বেশ প্রবল ভাইব্রেশন ছাড়া অর্গাসোম লাভ করতে পারে না। ফিঙ্গারিং(১),(২), পেনেট্রেশন বা . ওরাল সেক্সে সে সম্পূর্ণ মজা পায় না। এখানে কোন অস্বাভাবিকতা নেই। এবং এতে কোন ছেলের পৌরষত্ব কমে যায় না। সেক্স করার সময় দুইজন নিজেদের মত কাজ করতে পারে, ঠিক তখনই ভাইব্রেটর তার কাজ করতে পারে। এরকম আরও অনেক কিছুই আছে, আপনি সবসময় যেভাবে সেক্স করেন তাতে সে মজা নাও পেতে পারে। তাই একটা মেয়ের সেক্সুয়ালিটিকে বুঝে তাকে ইন্টারকোর্সে আনন্দ দিতে হবে।
সেক্স ছেলে ও মেয়ে উভয়ের কাছে একই: ছেলেদের আরেকটি ভুল ধারনা হল, সেক্সে একটা ছেলে যতটা মজা পাচ্ছে ঠিক ততটাই একটা মেয়ে মজা পাচ্ছে। পেনিস কে ভ্যাজায়নায় ঢুকিয়ে যে মজা তা একটা মেয়ের কাছে তেমন হতে পারে না এটা অনেক ছেলের কল্পনাতেই আসে না। কিন্তু আসলে মেয়েদের ভ্যাজায়নার ভেতরের অংশ বাইরের থেকে আরও অনেক বেশি সেন্সিটিভ। জোরে পেনিস ঢুকালে মজা লাগে সত্যি, কিন্তু পেনিস অনেক বড় হলে অনেক ক্ষেত্রেই মনে হয় যে পেটে কেউ বাড়ি দিচ্ছে জোরে। ব্যথাও অনুভব হয় মাঝে মাঝেই। তাই জোরে দেওয়ার আগে তার অনুভূতিটা বুঝে নিবেন।
মেয়েদের দৈহিক গঠন সম্পূর্ণই আপনি জানেন: ছেলেরা অনেকেই মনে করে যে মেয়েদের দৈহিক গঠন সম্পর্কে সে অনেক কিছুই জানে। ক্লিটরিস, জি স্পট চিনে মানেই সে একটা মেয়েকে অর্গাসোম দিতে পারে সহজেই। কিন্তু ব্যাপারটা তেমনও নয়। একটা মেয়েকে অর্গাসোম দেওয়ার জন্য সেগুলো তার ক্ষেত্রে কিভাবে স্টিমুলেট করতে হয় তা জানাও আবশ্যক। একটা মেয়ের ক্লিটরিস সাক করলে সে হর্নি হয়, আবার আরেকজনের ভাইব্রেটর প্রয়োজন হয়। এসব রকম ফেরের কারনে প্রত্যেককে আলাদা করে অবসার্ভ করতে হয়, এবং বুঝতে হয় সঙ্গিনীকে।
ভেজা মানেই টার্ন অন: মেয়েদের টার্ন অন হওয়া মানেই যেন তার ভ্যাজায়না ভিজে ওঠা। ঠিক না কথাটা। একটা মেয়ের ভ্যাজায়না এমনি তেও ভেজা থাকতে পারে। আবার অনেকক্ষণ মেইক আউটের পরও দেখতে পারেন ভেজে নি ভ্যাজায়না। ভ্যাজায়নার তরল কারও কম হয় কারও বেশি। সেক্সের আগে সবারই কিছু বের হয়, তবে শুকনা দেখলেই ভাববেন না সে যথেষ্ট টার্ন অন হয় নি। এটা সম্পূর্ণই প্রাকৃতিক ব্যপার। তাই ভেজা মাত্রই টার্ন অন হওয়া নয়।
নিস্তব্ধ থাকাই উচিত: ছেলেরা মনে করে সেক্সের সময় চুপ করে সেক্স করতে হয়। মেয়েদের moaning এ তারা টার্ন অন হয় ঠিকই কিন্তু নিজেরা তেমন কিছু বলে না। শুনে রাখুন, ছেলেদের moaning ও মেয়েরা শুনতে চায়, এবং এটা তাদের টার্ন অন করে। এছাড়া সেক্সের সময় কিছু ছোট খাট কথা সেক্সকে আরও মজার এবং ভালবাসাময় করে তুলে। যেমন ধরেন আপনি চাচ্ছেন সে আপনার পেনিস সাক করুক। আপনি তাকে নিচে ঠেলে দিবেন? না, নিচে দেখিয়ে বলতে পারেন এভাবে করলে ভাললাগে আমার। এমনকি কিছু মেয়েকে সেক্সের সময় আই লাভ ইউ, বা কোন রোম্যান্টিক কথা বললে তারা আরও হর্নি হয়, এবং আপনার প্রতি আরও অনেক মনযোগী হয়ে উঠবে। বিশ্বাস হচ্ছে না? চেষ্টা করেই দেখুন না।

Thursday, March 26, 2015


সন্ধ্যা এবং রাতে মাত্র চারটি সহজ কাজ
"মেদভূড়ি কমানোর সহজ ৪টি উপায় জেনে নিন !!

সন্ধ্যা এবং রাতে মাত্র চারটি সহজ কাজ
করে আপনি ঝড়িয়ে ফেলতে পারবেন আপনার
বাড়তি ওজন। আপনার ব্যস্ত সময় থেকে কোন
সময়ও বের করতে হবে না বা আপনার কোন
কাজে ক্ষতি হবে না। শুধু আপনাকে রপ্ত
করে নিতে হবে কয়েকটি সহজ অভ্যাস।
১/ সন্ধ্যায় হাল্কা স্ন্যাকস্ঃ
আমরা অনেক সময় সন্ধ্যা বেলা খুব ভারী খাবার
খেয়ে ফেলি। এই বাজে অভ্যাসটি বাড়িয়ে দেয়
ওজন৷তাই যতটা সম্ভব সন্ধেবেলা কিছু
হাল্কা খাওয়ার অভ্যাস করুন। কিংবা যদি আপনি এই
সময় খাবার না খাওয়া অভ্যাস করতে পারেন,
তাহলে বেশ অনেকটাই উপকার পাবেন।
২/ রাতের খাবারের পর কিছু খাবেন নাঃ
আমাদের বাঙালিদের মধ্যে অনেকেরই রাতে খাবার
খাওয়ার পর মিষ্টি খাওয়ার অভ্যাস
আছে৷যদি আপনি এই অভ্যাস করে থাকেন
তাহলে দ্রুত এইটি থেকে নিজেকে মুক্ত
করুন৷রাতে খাওয়ার পর আর কোন কিছু খাবেন
না৷এতে ওজন খুব তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি পায়।
৩/ রাতের খাবারের পর হাল্কা ব্যায়াম করুনঃ
রাতে খাওয়া সেরে একটু বিশ্রাম করে, শুতে যাবার
আগে হাল্কা ব্যায়াম করে নিন৷যদি আপনি এই
অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন, তাহলে আপনার ওজন
অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসবে।
৪/ রাত জাগা অভ্যাস ত্যাগ করুনঃ
ছোট থেকে শুরু করে বড়, অনেকের মধ্যেই দেখা যায়
রাত জাগা অভ্যাস। যদি আপনারও এই অভ্যাস
থেকে থাকে, তাহলে দ্রুত সেই অভ্যাস ত্যাগ
করুন৷এতে শরীরে চাপ পড়ে ও খিদের
প্রবণতা বাড়ায়৷ যার
ফলে শরীরে বাসা বাঁধে বাড়তি মেদ।"করে আপনি ঝড়িয়ে ফেলতে পারবেন আপনার
বাড়তি ওজন
। আপনার ব্যস্ত সময় থেকে কোন
সময়ও বের করতে হবে না বা আপনার কোন
কাজে ক্ষতি হবে না। শুধু আপনাকে রপ্ত
করে নিতে হবে কয়েকটি সহজ অভ্যাস।
১/ সন্ধ্যায় হাল্কা স্ন্যাকস্ঃ
আমরা অনেক সময় সন্ধ্যা বেলা খুব ভারী খাবার
খেয়ে ফেলি। এই বাজে অভ্যাসটি বাড়িয়ে দেয়
ওজন৷তাই যতটা সম্ভব সন্ধেবেলা কিছু
হাল্কা খাওয়ার অভ্যাস করুন। কিংবা যদি আপনি এই
সময় খাবার না খাওয়া অভ্যাস করতে পারেন,
তাহলে বেশ অনেকটাই উপকার পাবেন।
২/ রাতের খাবারের পর কিছু খাবেন নাঃ
আমাদের বাঙালিদের মধ্যে অনেকেরই রাতে খাবার
খাওয়ার পর মিষ্টি খাওয়ার অভ্যাস
আছে৷যদি আপনি এই অভ্যাস করে থাকেন
তাহলে দ্রুত এইটি থেকে নিজেকে মুক্ত
করুন৷রাতে খাওয়ার পর আর কোন কিছু খাবেন
না৷এতে ওজন খুব তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি পায়।
৩/ রাতের খাবারের পর হাল্কা ব্যায়াম করুনঃ
রাতে খাওয়া সেরে একটু বিশ্রাম করে, শুতে যাবার
আগে হাল্কা ব্যায়াম করে নিন৷যদি আপনি এই
অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন, তাহলে আপনার ওজন
অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসবে।
৪/ রাত জাগা অভ্যাস ত্যাগ করুনঃ
ছোট থেকে শুরু করে বড়, অনেকের মধ্যেই দেখা যায়
রাত জাগা অভ্যাস। যদি আপনারও এই অভ্যাস
থেকে থাকে, তাহলে দ্রুত সেই অভ্যাস ত্যাগ
করুন৷এতে শরীরে চাপ পড়ে ও খিদের
প্রবণতা বাড়ায়৷ যার
ফলে শরীরে বাসা বাঁধে বাড়তি মেদ।

period time                                                                                                                                                                                                        একজন নারী যে শারীরিকভাবে সুস্থ এবং গর্ভধারণে সক্ষম, তার অন্যতম চিহ্ন হলো নিয়মিত মাসিক বা পিরিয়ড। পিরিয়ডের দিনগুলো অন্য স্বাভাবিক দিনগুলোর চেয়ে একটু ভিন্ন রকম থাকে। হরমোনাল কারণে কিছু শারীরিক ও মানসিক

Wednesday, March 25, 2015

প্রতিদিন একইভাবে যৌন মিলনেও অনেক সময় যৌন মিলনেও অনেক সময় যৌন উত্তেজনা হ্রাসের ব্যাপারে ভূমিকা রাখতে পারে। এখানে কয়েকটি টিপসের আলোচনা করা হবে যাতে করে উত্তেজনা বৃদ্ধিতে আপনি কিছুটা হলেও ফলপ্রসূ হন।
নারী উপরে :-
এই অবস্থায় পুরুষের লিঙ্গ নারীর যোনিতে ৪৫ ডিগ্রি এ্যাঙ্গেলে প্রবেশ করাবে নারী এবং নারী পুরুষের অনুত্থিত লিঙ্গকে হাত দিয়ে নাড়াচাড়া করে একে সুদৃঢ় করে তুলবে। সে তার স্তন, ভগাঙ্কুর এবং পশ্চাৎপ্রদেশের ব্যবহারে পুরুষকে উত্তেজিত করে তুলবে। এতে করেও যদি পুরুষাঙ্গ উত্থিত না হয় তবে একইভাবে পুনর্বার দেখা যেতে পারে।
পুরো শরীর :-
জিহ্বা এবং হাতের আঙ্গুল যৌন উত্তেজনা বাড়াতে পারে। নারীর যোনিমুখের পাতলা আবরণ এবং ক্লাইটোরিস বা ভগাঙ্কুর যদি পুরুষ তার জিহ্বা দিয়ে নাড়াচাড়া করে তবে নারীর অনুভূতি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে যায়। এছাড়াও ভালভাবে নখ ছেঁটে পুরুষ তার হাতের আঙ্গুল নারীর যোনিতে প্রবেশ করিয়েও তাকে তীব্র যৌনকাতর করে ফেলতে পারে। এতে করে নারীর উত্তেজনা পুরো শরীরে প্রবেশ করে এবং উত্তেজনার রেশ বাড়তে থাকে।
নারীর অধিগ্রহণ :-
পুরুষের মুখের কাছে নারী তার যৌনাঞ্চলগুলো স্পর্শ, ঘ্রাণ দিয়ে যাবে। অনেক সময় নারীর যৌন অঞ্চলের ঘ্রানে পুরুষের উত্তেজনা দ্বিগুণ হয়। এতে করে পুরুষ বেশি উত্তেজিত হয়ে উঠবে। একে নারীর অধিগ্রহণ বলা হয়।
জি-স্পট সেক্স :-
এতে করে নারী দু হাঁটু গেড়ে বসবে। পুরুষ তার লিঙ্গ প্রবেশ করাবে। নারীর সবচেয়ে যৌন অঞ্চল মানে হলো ভগাঙ্কুর। পুরুষের লিঙ্গ একবার এতে ছোঁয়ালেই নারীর যৌনানুভূতি প্রবল হয়। এতে করে পুরুষেরও যৌন অনুভতি দৃঘ হবার কথা। নারী পুরুসকে এই ভাবেও উত্তেজিত করতে পারে। যৌন বিজ্ঞানীরা একে জি-স্পট সেক্স বলে। কেননা এতে করে নারী ইংরেজী জি অক্ষরের মতো আসন নিয়ে বসে।
পৌনপুনিকতা :-
পুরুষ তার উত্তেজনা বাড়াতে নারীর যোনিমুখে তার লিঙ্গকে প্রবেশ করানোর পূর্বে নারীর নিচের দিককার অর্থাৎ ভগাঙ্কুর, যোনি ইত্যাদিতে হাতের স্পর্শ বা মুখের স্পর্শ ঘটাতে পারে। এতে করে পুরুষের যৌন উত্তেজনা বেড়ে যেতে পারে।
   আধুনিক হট স্পট :-
যৌন বিজ্ঞান দেখেছে, নারীর পুরো শরীরই যৌন উত্তেজক। বিশেষ করে পেটের এবং তলপেটের নিচের দিকে ভগাঙ্কুরের মাঝামাঝি স্থানে নারী উত্তেজনা মারাত্মকভাবে লুকিয়ে থাকে। তবে বিভিন্ন নারীদের বিভিন্ন রকম হতে পারে। পুরুষদের তাদের নারীদের সাথে যৌন মিলনে যাবার সময় এটি বেছে নিতে হবে। এতে করে পুরুষদের উত্তেজনা চূড়ান্ত হবার আশঙ্কা থাকে।
মৌখিক তীব্রতা :-
সাধারণভাবে এটা ওরাল সেক্স। নারী পুরুষের লিঙ্গ, লিঙ্গদেশ এবং লিঙ্গমুন্ডের অগ্রভাগে চুমু দিয়ে, অথবা মুখের লালা দিয়ে ভিজিয়ে পুরুষকে চূড়ান্ত উত্তেজনা দিতে পারে। আবার নারী পুরুষের লিঙ্গকে মুখের ভেতর বার বার প্রবেশ এবং বের করতে পারে। এতে করেও পুরুষের উত্তেজনা আসবে এবং যৌন শীতলতা কমে যাবে।
মুখোমুখি :-
নারীকে শুয়ে পুরুষ কিংবা পুরুষকে শুইয়ে নারী পরস্পর পরস্পরের দিকে যৌনতার দৃষ্টিতে চেয়ে থাকলে নারী-পুরুষ উভয়ের উত্তেজনা বেড়ে যায়।
পুরুষের অন্ডকোষ :-
অনেক পুরুষ এই ব্যাপারটিতে অজ্ঞ। তাদের অন্ডকোষের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু যৌনতা লুকানো থাকে। নারী যখন পুরুষের অন্ডকোষে হাত দেয় কিংবা তাতে মৃদু চাপ সৃষ্টি করে, তখনও পুরুষ বিশেষ এক ধরনের আনন্দ পেতে পারে। পুরুষের অন্ডকোষ যৌনতা সৃষ্টি করতে পারে। নারীর মৃদু হাত বোলানোতেও এই উত্তেজনা দ্বিগুণ হয়।
                                                                                                                                                           গোপন অঙ্গে দুর্গন্ধ হওয়ার সমস্যাটা অনেকেরই আছে। বিশেষ করে নারীদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা অনেক বেশী। এবং এটা এতই বিব্রতকর একটি সমস্যা যে কাউকে বলাও যায় না। আবার সহ্যও করা যায় না। আর এমন সমস্যা নিয়ে ডাক্তারের কাছে যাবার কথা তো কোন নারী চিন্তাও করেন না। কিন্তু মনে রাখবেন, আপনার স্বাভাবিক যৌন জীবনে মারাত্মক সমস্যা তৈরি করতে পারে গোপন অঙ্গে দুর্গন্ধ।
দুর্গন্ধ দূর করার চেষ্টা করেও বারবার বিফল হয়েছেন? আসুন জেনে নেই শরীরের স্পর্শ কাতর সেই অংশের দুর্গন্ধ দূর করার কার্যকরী উপায়।
প্রতিটি মানুষের শরীরে স্বাভাবিক একটি ঘ্রাণ আছে। মেয়েদের ক্ষেত্রে পিরিয়ডের সময় খুব সুক্ষ্মভাবে ঘ্রাণটি পরিবর্তিত হয়ে যায়। এছাড়াও মানুষের বগল, পায়ের পাতা কিংবা শরীরের অন্যান্য ভাঁজের জায়গায় দুর্গন্ধ হয়ে থাকে। গোপন অঙ্গটিও বাদ যায় না। তবে গোপন অঙ্গে দুর্গন্ধ হবার পেছনে আছে বেশ কিছু কারণ। যেমন,
-আপনার যদি স্বাস্থ্য ভালো হয়ে থাকে, তাহলে শরীরের ভাঁজে ভাঁজে ঘাম জমে যায়। সেখানে ব্যাকটেরিয়া জন্মায় ও দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়।
-এছাড়া গোপন অঙ্গে ইস্ট বা ব্যাকটেরিয়া ইনফেকশন থেকে হতে পারে খুবই বাজে দুর্গন্ধ।
-গোপন অঙ্গ সঠিক ভাবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন না রাখা, পিরিয়ডের সময় এক প্যাড দীর্ঘক্ষণ ব্যবহার করা ইত্যাদি কারণেও জন্ম নেয় দুর্গন্ধ।
-এছাড়া খুব বেশী টাইট পোশাক দীর্ঘসময় পরিধান করলেও ঘামে দুর্গন্ধ হতে পারে। অনেকের প্রস্রাব লিক করার সমস্যা থাকে। সে কারণেও গন্ধ হতে পারে।
কী করবেন?
-প্রথমেই যা করতে হবে তা হলো পরিষ্কার পরিচ্ছনতা রক্ষা করা। নিজের গোপন অঙ্গের যত্ন খুব ভালোভাবে নিন। সর্বদা পরিষ্কার থাকুন। ভালো অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবান ব্যবহার করুন।
-বাজারে গোপন অঙ্গ পরিষ্কার করার জন্য ভালো কোম্পানির বিশেষ ধরণের সাবান ও বডি ওয়াশ কিনতে পাওয়া যায়, সেগুলো ব্যবহার করুন।
-গোপন অঙ্গে পাউডার ব্যবহার করতে হলে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ও সুগন্ধী পাউডার ব্যবহার করুন। তবে দীর্ঘসময় একই স্থানে পাউডার দিয়ে রাখবেন না।
-নিজের প্যানটি পরার আগে পারফিউম ছিটিয়ে নিন।
-বেশী টাইট পরবেন না পোশাক। গোপন অঙ্গে দুর্গন্ধ হলে ঢিলেঢালা পোশাক পরাই সবচাইতে ভালো।
-ভালো করে খেয়াল করুন। চুইয়ে চুইয়ে প্রশ্রাব এসে কি প্যানটি ভিজে যায়? এমন সমস্যা অনেক নারীরই থাকে। যদি তা হয় তো অবিলম্বে ডাক্তারের কাছে যান।
-ভালো কোম্পানির স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করুন। পিরিয়ডের সময় বাড়তি পরিছন্ন থাকুন।
-গোপন অঙ্গ পরিষ্কার করতে উষ্ণ পানি ব্যবহার করুন। যতবার টয়লেট ব্যবহার করবেন, প্রতিবার ভালো করে সাবান দিয়ে পরিছন্ন হোন।
এসবের পরেও যদি গোপন গঙ্গের গন্ধ দূর করতে না পারেন, অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যান। এটা হতে পারে অন্য কোন শারীরিক সমস্যার ইঙ্গিত! লজ্জায় নিজের শরীরকে অবহেলা করবেন না। দেশে অনেক ভালো ভালো গাইনি ডাক্তার আছেন। অবশ্যই তাদের পরামর্শ নিন।
শেয়ার করে আপনার বন্ধুদেরকে জানান,
এটা আপনার আমার সকলের দ্বায়িত্ব।
হায়েজ-নেফাছ কালীন সহবাস করা....
আল্লাহ তা’আলা নারী-পুরুষের মাঝে পারস্পরিক মিলনের মাধ্যমে আত্মতৃপ্তি ও আত্ম প্রশান্তি লাভের যে কামনা ও চাহিদা অংকুরিত করে রেখেছেন তা মিটানোর জন্য ইসলাম মানুষকে ছেড়ে দেয়নি বল্গাহারা প্রবৃত্তি ও অবাধ যৌনাচারের হাতে। বরং এই চাহিদা পূরণের জন্য ইসলাম মানুষকে বাতলে দিয়েছে “বিবাহের’ মত এক সুনির্দিষ্ট পন্থা।
বিবাহ অনুষ্ঠান সমাপ্ত হওয়ার পর স্বামী-স্ত্রী মিলিত হয় নির্জনে একটি বিশেষ মুহুর্তে। তখন স্বাভাবিক ভাবেই স্বামী-স্ত্রীর মনে বয়ে যায় ঝড়ো হাওয়া। তাকে অস্থির করে তুলে সহবাসের তীব্র অনুভুতি। নিজেকে তখন সে আর ধরে রাখতে পারে না। বন্য প্রাণীর মত ঝাঁপিয়ে পড়ে স্ত্রীর উপর। একটু ভেবেও দেখেনা যে তার সদ্য বিবাহিতা স্ত্রী ঋতুবতী কিনা। ইসলামের হুকুম সম্পর্কে অজ্ঞ থাকার কারণে স্ত্রীর বারণও কোন কাজে আসে না। সে সহবাস করেই ফেলে। স্বামী-র এই বন্য আচরণে স্ত্রী তখন ভীষণ কষ্ট পায়। অস্বস্তিতে ভোগে। অথচ আল্ -কুরআন তা পরিস্কার ভাষায় নিষেধ করে দিয়েছে এই বলে-
আয়াতের অর্থ= “ তোমরা ঋতুবতীকালীন সময় স্ত্রীর সাথে সহবাস করো না।”
আল-কুরআনের এই হুকুমের রহস্য ও তাতপর্য উদঘাটন করতে গিয়ে আধুনিক চিকিতসা বিজ্ঞান যে বিষয়টি আবিস্কার করেছে, তা এই যে, হায়েযের রক্তে এক প্রকার বিষাক্ত পদার্থ মিশ্রিত থাকে যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তা ছাড়া ঋতুস্রাবের সময় রক্ত জমা হওয়ার কারণে স্ত্রীর বিশেষ অংগ সংকুচিত হয়ে পড়ে এবং তার শিরা-উপশিরাগুলো উঠানামা করতে থাকে। তাই ঋতুকালীন সময়ে স্ত্রী সহবাস শারীরিকভাবে যেমন তিকর তেমনি কখনো কখনো তা রক্তস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণ হয়ে দাঁড়ায়, আর পরবর্তীতে দেখা দেয় যোনী পথে ব্যাথা ও জ্বালা-পোড়াসহ আরো অনেক মারাত্মক উপসর্গ। বর্তমানের মরণব্যাধি এউডৃসও এই ধরনের অপরিণামদশির্তা থেকেই জন্ম নিয়েছে।
স্বামী-স্ত্রীর মাঝে দেখা দেয় কঠিন কঠিন ব্যাধি যেমনঃ ঋতু সংক্রান্ত রোগ, মুত্রনালীর জ্বালা-পোড়া, তা থেকে পুঁজ নির্গত হওয়া ইত্যাদি। এর অসহ যন্ত্রণা ভোগ করতে হয় সারা জীবন ধরে। এমনকি পরবর্তী প্রজন্মও তা থেকে মুক্তি পায়না
প্রতিদিন মাত্র ১ গ্লাস গাজরের জুস সমাধান করবে ১০ টি শারীরিক সমস্যা !!
'প্রতিদিন মাত্র ১ গ্লাস গাজরের জুস সমাধান করবে ১০ টি শারীরিক সমস্যা !!

অনেকেই গাজর খেতে একেবারেই পছন্দ করেন না। কিন্তু গাজরের রয়েছে নানা ধরণের পুষ্টিগুণ। আমাদের দেহের সুস্থতায় গাজর অনেক বেশি কার্যকরী। তাই প্রতিদিন গাজর খাওয়া উচতি সকলের। আর যদি গাজর একেবারেই খেতে না পারেন তবে খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন ১ গ্লাস গাজরের জুস। এতে করে স্বাদ ও স্বাস্থ্য দুটোর প্রতিই বেশ ভালো নজর রাখা হবে। আজকে চলুন জেনে নেয়া যাক প্রতিদিন মাত্র ১ গ্লাস গাজরের জুস পান করলে আপনি কতোটা উপকার পেতে পারেন।

ওজন কমায় গাজরের জুস
গাজরের জুসে অন্যান্য সকল জুসের তুলনায় ক্যালরি কম থাকে। তাই সকালে নাস্তায় কিংবা বিকেলে এক গ্লাস গাজরের জুস পান করেই দেখুন না। ওজন কতো দ্রুত কমে আসে।

লিভারের কর্মক্ষমতা বাড়ায়
গাজরের জুস দেহের ক্ষতিকর টক্সিন দূর করে দিতে সক্ষম। প্রতিদিন মাত্র ১ গ্লাস গাজরের জুস পান করলে লিভারের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে
গাজরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই। সেই হিসেবে প্রতিদিন নিয়ম করে ১ গ্লাস গাজরের জুস দেহে ভিটামিন ই এর চাহিদা পূরণ করে এবং দেহে ক্যান্সারের কোষ গঠনে বাঁধা প্রদান করে।

দেহের বয়স বৃদ্ধিজনিত ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়
বয়স বেড়ে গেলে দেহের নানা অঙ্গে এবং বিশেষ করে হাড়ের জয়েন্টে ব্যথা শুধু হয়। এই ধরণের ব্যথা থেকে মুক্তি দিতে পারে গাজরের জুস। তাই প্রতিদিন ১ গ্লাস গাজরের জুস অবশ্যই পান করবেন।

দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে
গাজরের জুসে বিদ্যমান ভিটামিন এ আমাদের চোখের সুরক্ষায় কাজ করে থাকে ও দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে। এবং দেহে ভিটামিন এ জনিত নানা সমস্যার সমাধান করে।

দেহের খারাপ কলেস্টোরল কমায়
গাজরের জুসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। প্রতিদিন মাত্র ১ গ্লাস গাজরের জুস আমাদের দেহের খারাপ কলেস্টোরলের মাত্রা কমায় এবং নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।

হজমশক্তি বাড়ায়
গাজর আমাদের দেহের টক্সিন দূর করতে বিশেষভাবে কার্যকরী একটি খাদ্য। সেই সাথে এটি আমাদের পরিপাক ক্রিয়া উন্নত করতেও সহায়তা করে। প্রতিদিন সকালে ১ গ্লাস গাজরের জুস আমাদের হজমশক্তি বাড়াতে সহায়তা করে।

ত্বকের নানা সমস্যা সমাধান করে
গাজর আমাদের ত্বকের নানা ধরণের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে। প্রতিদিন ১ গ্লাস গাজরের জুস আমাদের ত্বককে বয়সের ছাপ থেকে মুক্ত রাখে, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ব্রণের উপদ্রব কমায়।

ত্বকের কোষ ক্ষয় থেকে রক্ষা করে
গাজরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের কোষের ক্ষয় রোধ করে এবং ত্বককে রাখে সুস্থ। একারণেই প্রতিদিন গাজরের জুস পান করলে ত্বকে বয়সের ছাপ আসে ধীরে।

ইমিউন সিস্টেম উন্নত করে
গাজরের বিটা ক্যারোটিন এবং ভিটামিন এ আমাদের দেহের ইমিউন সিস্টেম উন্নত করতে সহায়তা করে। সেকারণে নানা ধরণের রোগ থেকে আমরা মুক্ত থাকতে পারি।

সূত্রঃ হেলথডাইজেস্ট'
অনেকেই গাজর খেতে একেবারেই পছন্দ করেন না। কিন্তু গাজরের রয়েছে নানা ধরণের পুষ্টিগুণ। আমাদের দেহের সুস্থতায় গাজর অনেক বেশি কার্যকরী। তাই প্রতিদিন গাজর খাওয়া উচতি সকলের। আর যদি গাজর একেবারেই খেতে না পারেন তবে খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন ১ গ্লাস গাজরের জুস। এতে করে স্বাদ ও স্বাস্থ্য দুটোর প্রতিই বেশ ভালো নজর রাখা হবে। আজকে চলুন জেনে নেয়া যাক প্রতিদিন মাত্র ১ গ্লাস গাজরের জুস পান করলে আপনি কতোটা উপকার পেতে পারেন।
ওজন কমায় গাজরের জুস
গাজরের জুসে অন্যান্য সকল জুসের তুলনায় ক্যালরি কম থাকে। তাই সকালে নাস্তায় কিংবা বিকেলে এক গ্লাস গাজরের জুস পান করেই দেখুন না। ওজন কতো দ্রুত কমে আসে।

লিভারের কর্মক্ষমতা বাড়ায়
গাজরের জুস দেহের ক্ষতিকর টক্সিন দূর করে দিতে সক্ষম। প্রতিদিন মাত্র ১ গ্লাস গাজরের জুস পান করলে লিভারের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে
গাজরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই। সেই হিসেবে প্রতিদিন নিয়ম করে ১ গ্লাস গাজরের জুস দেহে ভিটামিন ই এর চাহিদা পূরণ করে এবং দেহে ক্যান্সারের কোষ গঠনে বাঁধা প্রদান করে।
দেহের বয়স বৃদ্ধিজনিত ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়
বয়স বেড়ে গেলে দেহের নানা অঙ্গে এবং বিশেষ করে হাড়ের জয়েন্টে ব্যথা শুধু হয়। এই ধরণের ব্যথা থেকে মুক্তি দিতে পারে গাজরের জুস। তাই প্রতিদিন ১ গ্লাস গাজরের জুস অবশ্যই পান করবেন।
দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে
গাজরের জুসে বিদ্যমান ভিটামিন এ আমাদের চোখের সুরক্ষায় কাজ করে থাকে ও দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে। এবং দেহে ভিটামিন এ জনিত নানা সমস্যার সমাধান করে।
দেহের খারাপ কলেস্টোরল কমায়
গাজরের জুসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। প্রতিদিন মাত্র ১ গ্লাস গাজরের জুস আমাদের দেহের খারাপ কলেস্টোরলের মাত্রা কমায় এবং নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।
হজমশক্তি বাড়ায়
গাজর আমাদের দেহের টক্সিন দূর করতে বিশেষভাবে কার্যকরী একটি খাদ্য। সেই সাথে এটি আমাদের পরিপাক ক্রিয়া উন্নত করতেও সহায়তা করে। প্রতিদিন সকালে ১ গ্লাস গাজরের জুস আমাদের হজমশক্তি বাড়াতে সহায়তা করে।
ত্বকের নানা সমস্যা সমাধান করে
গাজর আমাদের ত্বকের নানা ধরণের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে। প্রতিদিন ১ গ্লাস গাজরের জুস আমাদের ত্বককে বয়সের ছাপ থেকে মুক্ত রাখে, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ব্রণের উপদ্রব কমায়।
ত্বকের কোষ ক্ষয় থেকে রক্ষা করে
গাজরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের কোষের ক্ষয় রোধ করে এবং ত্বককে রাখে সুস্থ। একারণেই প্রতিদিন গাজরের জুস পান করলে ত্বকে বয়সের ছাপ আসে ধীরে।
ইমিউন সিস্টেম উন্নত করে
গাজরের বিটা ক্যারোটিন এবং ভিটামিন এ আমাদের দেহের ইমিউন সিস্টেম উন্নত করতে সহায়তা করে। সেকারণে নানা ধরণের রোগ থেকে আমরা মুক্ত থাকতে পারি।
সূত্রঃ হেলথডাইজেস্ট

Tuesday, March 24, 2015


সুস্থতায় ভালোবাসা

                                                                                                                                                                            ভালোবাসার অনুভূতি যে সম্পূর্ণ আলাদা তা কে না জানে! গভীর ভালোবাসা মনে সুখের দোলা দিয়ে যায়। আর প্রকৃতপক্ষে সুখই সুস্বাস্থ্য বয়ে আনে। সুখে থাকার জন্য ভালো থাকা প্রয়োজন। আর ভালো থাকতে হলে ভালোবাসার বিকল্প নেই।

ভালোবাসা ব্যাপারটা পুরোটাই মানসিক। তবে ভালোবাসা মনের অন্তর্নিহিত সুক্ষ্ম ঘটনা হলেও তা শরীরের উপর অনেক প্রভাব ফেলে। নতুন সম্পর্কের অস্থিতিশীলতা যদিও দুশ্চিন্তার কারণ, তবে দীর্ঘদিনের মজবুত ও পরিতৃপ্ত ভালোবাসার সম্পর্ক স্বাস্থ্য রক্ষায় ভীষণ উপযোগী বলেই মনে করেন মনোবিজ্ঞানীরা।

এনসাইক্লোপিডিয়া মানব সম্পর্ক বিভাগের সহ সম্পাদক হ্যারি রেইস জানান, কারও সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত হওয়া, কারও সম্মান ও মূল্য পাওয়া ব্যাপারগুলো মানুষের মনে একাত্মতাবোধের জন্ম দেয়।



কাউকে ভালোবাসা ও কারও ভালোবাসা পাওয়া, দু’টোর মধ্যেই রয়েছে অনাবিল আনন্দ ও সুখানুভূতি। শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ভালোবাসার প্রভাব কতটা রয়েছে তা নির্ভর করে রেইস কিছু যুক্তিও দাঁড় করিয়েছেন। চলুন দেখে নিই।

ডাক্তার বাড়ির ছুটি

রেইস জানান, আসলে কারও কাছেই এর সঠিক ব্যাখ্যা নেই যে, প্রেমের সম্পর্ক কেন স্বাস্থ্যের জন্য ভালো!
তিনি একটি গবেষণায় দেখেছেন, বিবাহিত দম্পতিদের সচরাচর ডাক্তারের কাছে যেতে হয় না।
রেইস বলেন, ভালো যুক্তি হিসেবে বলা যায়, মানুষ জন্মগতভাবেই আত্মিক চাহিদা নিয়ে আসে। আর যখন সেটা পূরণ হয় তখন স্বাভাবিকভাবেই তিনি ভালো থাকেন। এছাড়া যত্ন ও মমতাও গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার।

হতাশা তোমায় বিদায়


কারও প্রিয় বা ভালোবাসার পাত্র হওয়ার অনুভূতি ব্যক্তিকে গর্বিত করে। এটি মস্তিষ্কে সুখানুভূতির জন্ম দেয়।
যুক্তরাষ্ট্রের রটার্স বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. ব্রেভারমেন জনান, যখন কেউ তার প্রিয় মানুষের ছবি দেখেন, তখন তার মস্তিষ্কে ডোপামিনের কার্যক্ষমতা বেড়ে যায়। যা তার মধ্যে মানসিক শক্তি, আনন্দ ও আশার উন্মেষ ঘটায়। ফলে ব্যক্তি সবসময় উৎফুল্ল ও প্রাণবন্ত থাকে।



স্বাভাবিক রক্তচাপ
সুখী যুগলদের রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে। গবেষকরা দেখেছেন, সুখী দম্পতিদের রক্তচাপের মাত্রা অবিবাহিতদের তুলনায় অনেক ভালো। যেসব অবিবিবাহিত ছেলেমেয়েরা সামাজিক কর্মকাণ্ডে ভালো অবদান রাখেন, তাদের রক্তচাপ ভালো হলেও দম্পতিদের মতো এত ভালো মাত্রায় থাকে না।

নেই কোনো দুশ্চিন্তা
প্রেমের সম্পর্কে দু’জন মানুষ গভীরভাবে মিলিত থাকে বলে মানসিক দুশ্চিন্তা কমে যায় অনেকাংশেই। নিউইয়র্কের স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা প্রেমিক-প্রেমিকাদের মস্তিষ্কে এমআরআই স্ক্যান করে পরীক্ষা চালান। সেখানে তারা নতুনদের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্কযুক্ত প্রেমিক-প্রেমিকাদের তুলনা করে দেখেন, দু’টি পক্ষের মধ্যেই প্রায় একই প্রগাঢ়তা রয়েছে।



ব্যথানাশক


সাম্প্রতিক একটি গবেষণার ফল অনুযায়ী, প্রিয় মানুষের হাত ধরলে বা তার সংস্পর্শে এলে ব্যথা অনেকটাই নিরসন হয়। আশ্চর্য হলেও সত্যি, প্রিয় মানুষের স্পর্শে শরীরে এক প্রকার ইলেকট্রিক্যাল শক তৈরি হয়, যার ফলে ব্যথা দূর হয়।

সুস্থ হৃদয়

পেনসিলভানিয়ার পিটসবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ভালো বৈবাহিক সম্পর্ক হৃদপিণ্ডকে সুস্থ রাখে।



ক্যান্সাররোধক

ভালোবাসার কাছে হার মেনেছে ক্যান্সারও। ভালোবাসা ক্যান্সার সেলের প্রাকৃতিক প্রতিষেধক বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা।

তাহলে আর কী! ভালো থাকতে হলে সুস্থ তো থাকতেই হবে। আর সুস্থ থাকতে ভালোবাসুন প্রাণভরে।

কোলেস্টেরেলের ভাবনা, আর না!

ছবি : মেন্যুতে ডিমের মতো খাদ্য রাখার সময় এসেছে                                                                                                                                                                                                           খেতে বসেছেন, ভাবছেন মজা করে আজ সবটুকুই খাবেন। কিন্তু অমনি মাথায় চেপে বসল ডাক্তারের পরামর্শ- অতিরিক্ত কোলেস্টেরল সমৃদ্ধ খাবার থেকে বিরত থাকুন। মুহূর্তেই মনটা খারাপ হয়ে গেল। অগত্যা বেছে বেছে পরিমাণমতো খেয়ে উঠতে হলো। 

কোলেস্টেরল নিয়ে এ উদ্বেগ আমাদের দীর্ঘদিনের। তবে সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সরকার তাদের নাগরিকদের জন্য কোলেস্টেরল সম্পর্কে নতুন যে তথ্য দিয়েছে তা জানলে আপনার কোলেস্টেরল ভীতি কেটে যাবে।

নতুন প্রকাশিত মার্কিন খাদ্য নির্দেশিকায় যা বলা হচ্ছে তার মোদ্দাকথা হলো, যতো ইচ্ছা কোলেস্টেরল খান। প্রতিদিন ৩০০ গ্রামের নিচে কোলেস্টেরল গ্রহণের যে বাধ্যবাধকতা ১৯৭৭ সালে বেধে দেওয়া হয়েছিল, তা ভুলে যান।

যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য পরামর্শক সংস্থা ডায়েটারি গাইডলাইনস অ্যাডভাইজরি কমিটি (ডিজিএসি) এ তথ্য জানিয়েছেন। প্রতি পাঁচ বছর পরপর সংস্থাটি নাগরিকদের স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য নির্বাচনে নানা পরামর্শ দিয়ে আসছে। তাদের পরামর্শক্রমেই মার্কিন খাদ্য কোম্পানিগুলো তাদের পণ্য বাজারজাতকরণ করে থাকে।

ওয়াশিংটন পোস্টে প্রকাশিত সংস্থাটির সর্বশেষ (২০১৫ সাল) সংস্করণে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এর ফলে মার্কিনিদের চার দশকের খাদ্যাভাসে পরিবর্তন আসবে বলে ধারনা বিশেষজ্ঞদের।

আমরা জানি, ডিম, মাংস, সামুদ্রিক খাদ্যে উচ্চমাত্রায় কোলেস্টেরল থাকে। এসব খাবার অতিরিক্ত গ্রহণে রক্তে কোলেস্টেরেলের মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে হৃদযন্ত্রের নানা জটিলতায় পড়ে মানুষ।

কিন্তু নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, অন্যান্য রোগের মতোই নানা কারণে হৃদযন্ত্রজনিত সমস্যা তৈরি হয়। শুধুমাত্র এসব খাবার গ্রহণের ফলে নয়। 

এছাড়া আমরা খাদ্য থেকে যে পরিমাণ কোলেস্টেরল গ্রহণ করি তার চেয়ে বেশি আমাদের দেহ থেকে তৈরি হয়। এসব বিবেচনায় ডিজিএসি এ সিদ্ধান্তে এসেছে- অতিরিক্ত খাবারের ফলে ক্ষতিকর হতে পারে কোলেস্টেরল এমন উপাদান নয়।

তবে বিশেষজ্ঞরা কোলেস্টেরল একেবারেই ক্ষতিকর নয় এমনটিও বলছেন না। তারা বলছেন, এখনও কারো ধমনীতে জমাট বেধে হৃদযন্ত্রের জন্য হুমকি হতে পারে এটি।

তাদের মতে, কোলেস্টেরলের পরিমাণ নিয়ে চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই।

তার চেয়ে ভালো পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ যেমন: ভিটামিন ডি, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম ও আশযুক্ত ইত্যাদি ঠিকমতো খাবার নিয়ে ভাবার পরামর্শ দিয়েছেন।

inf

Translate

Social Icons

Social Icons

Recent Comments

Featured Posts

Popular Posts

Recent Posts